Social Buttons

  • This is Slide 1 Title

    This is slide 1 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words. This is a Blogger template by Lasantha - PremiumBloggerTemplates.com...

  • This is Slide 2 Title

    This is slide 2 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words. This is a Blogger template by Lasantha - PremiumBloggerTemplates.com...

  • This is Slide 3 Title

    This is slide 3 description. Go to Edit HTML and replace these sentences with your own words. This is a Blogger template by Lasantha - PremiumBloggerTemplates.com...

সোমবার, ১৫ মে, ২০১৭

কি করে বুঝবেন আপনি ভুল ব্রা (বক্ষবন্ধনী) পরছেন? ভুল সাইজের ব্রা চিহ্নিত করার প্রধান লক্ষন সমুহ।


৮৫% নারী ভুল সাইজের ব্রা পরিধান করে। আপনি কি সেই ৮৫% এর একজন? আপনার ব্রা এর নাম্বার বেন্ড/ঘের এবং কাপ সাইজ কি ঠিক? যদিও আপনি কেনার সময় আপনার ব্রা সাইজ ঠিক ছিল, শরীরের ওজনের পরিবর্তন, গর্ভধারণ অথবা সন্তানকে দুগ্ধদানকালীন সময়ে স্তনের আকারের পরিবর্তনের কারনে আপনি হয়তো সাময়িক অসুবিধায় পড়তে পারেন। তবে আপনার ঘরের আয়না আপনাকে সাহায্য করতে পারে। নিম্মে বর্নিত পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি ধারনা নিতে পারেন আপনার ব্রা সাইজ সঠিক নাকি ভুল?
শুরু করার আগে, মনে রাখবেন যখন আপনি নতুন ব্রা ফিট কিনা তা নির্ণয় করছেন, লক্ষ্য রাখুন আপনি সবছে ঢিলা হুক ব্যবহার করতে হবে। কারন অনেক দিনের ব্যবহার এবং বারবার ধৌত করার ফলে ব্রা লেইস প্রসারিত হয়ে যেতে পারে – তখন ক্রমশঃ অপেক্ষাকৃত টাইট হুকের মাধ্যমে তা প্রয়োজনীয় সাইজে ব্যবহার করা যায়।
ভুল সাইজের ব্রা বন্ধনী চিহ্নিত করার লক্ষন সমুহঃ
১. ব্রা এর বন্ধনী/ঘের আপনার চামড়ায় দেবে যাচ্ছেঃ
bra 1
যদি আপনার ব্রা-বন্ধনী আপানার পিঠের স্ফীত মেদ এ দেবে যায় অথবা কাধেঁ লাল দাগ পড়ে যায় তাহলে ব্রা টি খুব টাইট – আপনাকে একটু বড় সাইজ ব্রা নিতে হবে।
২. যদি ব্রা-বন্ধনী পিছনের দিকে কয়েক ইঞ্চি দূর পর্যন্ত টেনে নিয়ে যেতে পারেনঃ
স্বাভাবিক ফিট ব্রা পরার পর পিঠের কাছে সর্বচ্চ আপনার দুটি বৃদ্ধাঙ্গুলী সঞ্চালন করতে পারার কথা – তা না হয়ে যদি আপনার ব্রা এমন থাকেযে অনায়াসে তা কয়েক ইঞ্চি প্রসারিত করা যাচ্ছে; তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার ব্রা সাইজ বড় এবং ঢিলা-ঢালা।
৩. কাধেঁর ইলাস্টিক স্ট্রিপ আপনার ঘাড়ে চামড়ায় দেবে যাচ্ছেঃ
bra 2
এটিই মনে হয় ঠিকমত ফিট না হওয়া ব্রা সম্পর্কে ভুল ধারনার সবছে বড় লক্ষন। ব্রা প্রস্তুতকারী কোম্পনী আপনার স্তনের ৮০% সাপোর্ট/সমর্থন দেয়। তার মাঝে কাধেঁর স্ট্রিপ মাত্র ২০% কাজ করে। স্ট্রিপ যদি আপনার ঘাড়ের চামড়ায় দেবে যাচ্ছে, তাহলে চলার সময় স্তনের উঠানামায় তা অতিমাত্রায় চাপ সৃষ্টি করবে স্বাভাবিক। আরামদায়ক ব্রা এর জন্য এমতাবস্থায় আপনাকে বন্ধনী সাইজ একধাপ বাড়াতে হবে।
৪. বন্ধনী ভুমির সাথে সমান্তরাল নয় (অর্থাৎ পিঠের মাঝা-মাঝি অংশে উপরের দিকে উঠে যাচ্ছে এবং বগলের নিচের অংশ অপেক্ষাকৃত নিচে):
bra 3
যদি আপনার ব্রা বন্ধনী পিঠের দিকে ধুনুক আকারে উপেরর দিকে বেঁকে যাচ্ছে, তার মানে হলো ব্রা টি অনেক ঢিলা-ঢালা। আপনার প্রয়োজনীয় সাইজ হবে বর্তমান সাইজের এক সাইজ ছোট।
৫. যদি আপনার ব্রা বন্ধনীর পিছনের দিকে দুই আঙ্গুলের চেয়ে বেশি প্রবেশ করার মত ঢিলা হয়ঃ
আপনি যদি আপনার পিঠের অংশে আপনার দুটি বৃদ্ধাঙ্গুলীর চেয়ে বেশি প্রবেশ করাতে পারেন, তার মানে হলো ব্রা টি ঢিলা। যদি এমন হয় তাহলে অবশ্যই এক সাইজ ছোট ব্রা ব্যবহার করতে হবে। পক্ষান্তরে যদি দুটি বৃদ্ধাঙ্গুল অনায়াসে প্রবেশ না করতে পারে তাহলে আপনার ব্রা টি বেশি আঁট-সাঁট – আপনার একসাইজ বড় ব্রা দরকার।
৬. ব্রা বন্ধনী পিঠের দিকে শরীরের সাথে সমানভাবে মিশে নেইঃ
bra 4
যদি ব্রা হুক লাগানোর পর বন্ধনীটি সমানভাবে শরীরের সাথে মিশে না থাকে, তাহলে ব্রা সাইজে বড় এবং ঢিলে-ঢালা। এক সাইজ ছোট ব্রা আপনার জন্য উপযুক্ত। ব্রা বন্ধনী হয়তো আপনার কাছে খুব গুরত্বপুর্ন। কিন্তু মনে রাখেবেন বন্ধনী এক সাইজ ছোট করলে ব্রা কাপ দুই ধাপ বড় নিতে হবে তাহলে আপনার পুর্বের কাপ সাইজে ব্রা পাবেন। (বন্ধনী সাইজের সাথে কাপ সাইজের পরিবর্তন আগের পোষ্টে বর্ননা করা হয়েছে।)

ভুল সাইজের ব্রা কাপ চিহ্নিত করার লক্ষন সমুহঃ
১. ব্রা কাপ এর নিচের শক্ত বেইস স্তনের টিস্যুর উপর চলে আসাঃ
কাপের নিচের তার/শক্ত বন্ধনী নয়; শুধুমাত্র কাপের ভেতরেই আপনার সম্পুর্ন স্তন ধারন সঠিক কাপ সাইজের প্রধান বিবেচ্য বিষয়। লক্ষ্য রাখবেন বক্ষবন্ধনীর নিচের অংশের শক্ত বেইস যেন বক্ষপাঁজরে আরামদায়ক ভাবে অবস্থান করে। যদি ব্রা কাপ এর নিচের শক্ত বেইস স্তনের টিস্যুর উপর চলে আসে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ব্রা কাপ সাইজ সঠিক নয়। এমতাবস্থায় এক সাইজ বড় কাপের ব্রা ট্রাই করতে হবে।
২. স্তনে ব্রা কাপের দাগ পড়ছেঃ
যেসকল ব্রা তে ডিজাইনের খাতিরে অতিরিক্ত কাপড় কুচি/ভাঁজ করা থাকে অথবা ব্রা এর বিভিন্ন অংশ সংযোগকারী স্থানে সেলাই পুরু থাকে তা পরলে যদি স্তনে দাগ/চিহ্ন পড়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার ব্রা কাপ সাইজ প্রয়োজনের তুলনায় ছোট। আরামদায়ক ব্রা এর জন্য এক সাইজ বড় কাপের ব্রা খরিদ করুন।
৩. স্তনের কোষগুলোর ব্রা কাপের প্রান্ত থেকে স্ফীত মনে হচ্ছেঃ

bra 5
ব্রা কাপ যে অংশে বন্ধনীর সাথে সংযুক্ত সেখানে (বগলের পাশে) অথবা কাপের উপরের অংশ হতে স্তন বাহিরের দিকে উকি দেয় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার কাপ সাইজ প্রয়োজনের তুলনায় ছোট। অবশ্যই ব্রা কাপের ভেতর আপনার স্তনের সমস্ত অংশ থাকতে হবে।
৪. ব্রা এর দুই কাপ সংযোগকরী মাঝের কাপড় বক্ষাস্থির উপর সমতল ভাবে না বসাঃ
যদি ব্রা পরার পর আপনার ব্রা কাপ সংযোগকারী (বুকের মাঝামাঝি অংশে) অংশটি বক্ষাপাঁজরের অস্থি/হাড়েঁর সমান্তরলে মিশে না থাকে এবং চামড়া আর ব্রা সংযোজকের মাঝ দিয়ে অনায়াসে আঙ্গুল চলাচল করলে বুঝতে হবে আপনার ব্রা প্রয়োজনের তুলনায় ছোট সাইজের।
যখন আপনার ব্রা কাপ সাইজ নির্ধারন করছেন তখন মনে রাখবেন – বেশির ভাগ নারীর একটি স্তনের চেয়ে অন্য স্তন কিঞ্চিৎ ছোট আকারের। তাই যখনি কাপ সাইজ হিসেবে বড় স্তনটিকে বিবেচনা করবেন। দ্বিতীয়তঃ ব্রা পরার পর তার উপর জামা পরে দেখতে পারেন তাহলে যদি স্তন ব্রা কাপ থেকে বাহিরে থাকে তা স্পষ্টতই দৃশ্যমান হবে এবং আপনার ব্রা এর সাইজ সম্পর্কে ধারনা পাবেন।

ভুল ব্রা স্ট্রেপ (কাধেঁর ফিতা) সম্পর্কিত লক্ষনঃ
১. ব্রা স্ট্রেপ কাঁধ থেকে বার বার পিছল পড়ে যাচ্ছেঃ
ব্রা স্ট্রেপ কাঁধ থেকে খসে যাবার মানে হল আপনার স্ট্রেপটি অনেক ঢিলা। এমতাবস্থায় যদি স্ট্রেপ ছোট বড় করার ব্যবস্থা থাকে তাহলে প্রয়োজনীয় টেনশানে/টানে ছোট করে নিন। নতুবা ব্রা সাইজ এক ধাপ ছোট হবার প্রয়োজন আছে।
২. আপনার ব্রা স্ট্রেপ এবং কাধেঁর ব্যবধান দুই আঙ্গুলের চেয়ে কমঃ
ব্রা পরার পর স্ট্রেপ প্রয়োজনীয় আকারে সামঞ্জস্য করে নিন যেন এর নিচে যদি আপনার দুটি আঙ্গুল অনায়াসে যাতায়ত না করে এবং স্ট্রেপ যদি কাধেঁর মাংসে দেবে থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার ব্রা সাইজ একধাপ বড় হওয়া জরুরী।

ব্রা এবং স্তনের কাপ সাইজের মাপ নির্ধারণ


ধাপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ নির্ধারণ
fit_bandmeasure1নিঃশ্বাস ত্যাগ করুন, ফুসফুস থেকে সমস্ত বাতাস বের করে দিন। এবার মেঝের সাথে সমান্তরাল করে বুকের চারদিকে ফিতা দিয়ে বক্ষোদেশের নিচে অর্থাৎ যেখানে ব্রা শেষ হয়ে গেছে, সেখানে মেপে নিন।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ২৮.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ২৮ ইঞ্চি ধরবেন। ২৮.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ২৯ ধরবেন।
সংখ্যাটা জোড় হলে, তার সাথে ৪ যোগ করবেন।
সংখ্যাটা বিজোড় হলে, তার সাথে ৫ যোগ করবেন।
ধাপ#২: কাপের সাইজের মাপ নির্ধারণ
fit-cupmeasureসোজা হয়ে দাঁড়িয়ে, হাত দুদিকে ছেড়ে দিয়ে, ব্রার উপরে যেখানে সর্বোচ্চ উঁচু, সেখানের মাপ নিন। খেয়াল রাখবেন যাতে মাপার সময় ফিটা মেঝের সমান্তরাল থাকে, কোথাও উঁচু-নিচু যেন না হয়।
দশমিক সংখ্যা এলে তার কাছাকাছি পূর্ণ সংখ্যা ধরবেন। যেমন, ৩৪.৫ ইঞ্চি বা এর কম হলে ৩৪ ইঞ্চি ধরবেন। ৩৪.৬ ইঞ্চি বা এর বেশি হলে ৩৫ ধরবেন।
ধাপ#৩: ব্রার সাইজের মাপ নির্ধারণ
কাপের সাইজের মাপ (ধাপ#২) থেকে ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (ধাপ#১) বিয়োগ দিন। এই সংখ্যাটা দিয়েই পেয়ে যাবে কাপের সাইজ। নিচের টেবিলে দেখে নিন।
উদাহরণ:
স্টেপ#১: ব্যাণ্ডের সাইজের মাপ (২৮+৪=) ৩২
স্টেপ#২: কাপের সাইজের মাপ ৩৫
স্টেপ#৩: ৩৫-৩২=৩, অর্থাৎ “সি”
তাহলে, স্তন বা ব্রার সাইজ হবে “৩২সি”
=====================
পার্থক্য:
কাপসাইজ:
”-/
AA
/”- 
A
B
C
D
DD or E
DDD or F
G
H
I
১০
J
=====================
A = ছোট
B = 
মাঝারি
C = 
বড়
D = 
বেশিবড়
E = 
অনেকবেশিবড়
[ ভাল লাগলে পোস্ট টি অবশ্যই কমেন্ট বা শেয়ার করুন , শেয়ার বা কমেন্ট দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই শেয়ার করুন । ]

ব্রেস্ট বড় করার উপায়


আজকাল প্রায় কমবেশী সকল নারীই স্বাস্থ্য সচেতন। সকলেই এখন চেষ্টা করেন স্লিম থাকতে, পাশাপাশি নিজের শরীরের ব্রেস্ট সুগঠিত রাখতে। ব্রেস্ট সুন্দর করতে চাই ভিন্ন ভিন্ন ব্যায়াম। ডায়েটিং করে ওজন তো কমানো যায়, কিন্তু এর অনেক খারাপ প্রভাব পড়ে দেহের সৌন্দর্যের ওপরে। স্লিম ফিগারের জন্য দেহের গঠন নষ্ট হয়ে যায়, বিশেষ করে ব্রেস্ট হারায় সৌন্দর্য। তাই দেহের গঠন, বিশেষ করে ব্রেস্ট গঠন উন্নত করতে প্রত্যেক নারীর কিছু ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরী। এতে করে ব্রেস্ট গঠন উন্নত হয় এবং দেহ হয় সুগঠিত। বয়সের তুলনায় অপরিপক্ক ব্রেস্ট যাদের, কিংবা যারা মাতৃত্ব বা অন্য কারণে ব্রেস্ট আকৃতিগত সমস্যায় ভুগছেন, তাদের সমস্ত সমস্যা সমাধান করে দেবে এই চারটি সহজ ব্যায়াম।

ব্রেস্ট বড় করার উপায়

আজ জেনে নিন ১ সেটের ৪ টি “ব্রেস্ট বড় করার উপায়” সম্পর্কে।
 ডাম্বেল বেঞ্চ প্রেস
Pushups
প্রথম ব্যায়াম শেষ করে পুশআপ করে নিন। হাতের তালু মাটিতে ছড়িয়ে নিন। পা দুটো কাছাকাছি রেখে দেহ সোজা করে পুশআপ দিন। আপের সময় দেহ একেবারে সোজা হতে হবে। এবং নিচে আসার সময় আপনার হাত এবং কুনুইয়ের মধ্যে ৪৫ ডিগ্রি কোন করার চেষ্টা করুন (B)। ১০ টি পুশআপ দিন এবং ৯০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিন।
আবার প্রথম ব্যায়ামটি করে ২য় ব্যায়ামটি করুন। এবং ৯০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিয়ে ৩য় ব্যায়াম করবেন।



Dumbell Bench Press
Dumbell Bench Press

একটি ফ্ল্যাট বেঞ্চের ওপর শুয়ে পড়ুন চিত হয়ে। হাতে দুটো ডাম্বেল নিন। এবার ছবির মতো করে হাতে ডাম্বেল নিয়ে ওপর নিচ করতে থাকুন। এভাবে ১০ বার করুন। এবং বিশ্রাম না নিয়ে ২য় ব্যায়াম করুন।
পুশআপ
ইনক্লাইন ডাম্বেল বেঞ্চ প্রেস
Incline Dumbbell Bench Press
ফ্ল্যাট থেকে ৩০ ডিগ্রি কোনে বেঞ্চটি সেট করে নিন। এবং ব্যায়াম ১ এর ন্যায় হাত ওপর নিচ করুন। এভাবে ১০ বার করে নিন। এবং বিশ্রাম না নিয়ে ৪র্থ ব্যায়াম করুন।
ডাম্বেল ফ্লাই
Dumbbell Fly
এবার আবার বেঞ্চটি ফ্ল্যাট করে সেট করে নিন। দুটি ডাম্বেল নিয়ে হাতদুটো কিছুটা বাকা করে উঁচু করুন এবার নিচে নামানোর সময় হাতদুটো ছবির মতো করে দুই দিকে ছড়িয়ে দিন। এভাবে ১০ বার করুন এবং ৯০ সেকেন্ড বিশ্রাম নিন।
এরপর ব্যায়াম ৩ ও ৪ পুনরায় করুন।

এই ব্যায়ামগুলো প্রতিদিন সেট আকারে করার চেষ্টা করুন স্তনের গঠন উন্নত এবং টানটান হবে।

শনিবার, ১৩ মে, ২০১৭

দুধের নিপল গোলাপি করার নিয়ম

গোলাপী নিপল পেতে হলে প্রয়োজন চিনি, মধু, লেবু, স্ট্রবেরি এবং একটু অলিভ অয়েল। এবার ঝটপট অনুসরণ করুন নিচের পদ্ধতিগুলি।
 নিপল গোলাপী করার ঘরোয়া পদ্ধতি

নিপল গোলাপী করার ঘরোয়া পদ্ধতি
 ঘরোয়া নিপলবাম: গোলাপী নিপল পাওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়েই তৈরী করা যায় নিপলবাম। দু’চামচ পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে এক চামচ স্ট্রবেরি মিশিয়ে একটি নিপলবাম তৈরী করা যেতে পারে। প্রতিদিনের নিয়মিত ব্যবহারের ফলে উপকার পাওয়া যাবে।
চিনির স্ক্রাব: চিনি প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। ত্বকের উপর জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে নিপলের রং হালকা করতে সাহায্য করে। দু’চামচ মাখনের সঙ্গে তিন চামচ চিনি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরী করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন এই স্ক্রাব ব্যবহারে নিপলের রং হালকা হবে।

নিপলের ঘরোয়া স্ক্রাব: দুধ এবং হলুদগুঁড়া মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরী করতে হবে। নিপল ভিজিয়ে নিয়ে একটি নরম ব্রাশ দিয়ে আলতোভাবে নিপল ঘষে নিতে হবে। এরপর সামান্য পেস্ট নিয়ে নিপলে লাগিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট অপেক্ষা করার পর নিপল ধুয়ে নিতে হবে। শুকিয়ে যাওয়ার পর নিপল বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
 লেবুর রস: প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান হিসেবে পরিচিত লেবু। তাই নিপলের কালচেভাব দূর করতেও লেবু দারুণভাবে কার্যকর। এক টুকরা লেবু নিয়ে নিপলে ঘষে নিলেই উপকার পাওয়া যাবে। এইভাবে প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস মেখে ঘুমালে নিশ্চিত উপকার পাওয়া যাবে।

লেবু ও চিনির স্ক্রাব: এক চামচ লেবুর রস, সামান্য নারিকেল তেল ও দু’চামচ চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরী করতে হবে। চাইলে আরও খানিকটা চিনি মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই মিশ্রনে চিনির পরিমান বেশী থাকবে। এই স্ক্রাব নিপলে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করতে হবে। নরম এবং ছোট একটি টুথব্রাশ দিয়েও ঘষে নেওয়া যেতে পারে। হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে নিপল বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
 মধু: রোজকার দূষণ অথবা বাহ্যিক কোনও কারণে নিপলের রং কালচে হয়ে গেলে তা ঠিক করতে মধু বেশ কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে নিপলে মধু মেখে ঘুমানো যেতে পারে। এতে সারারাত নিপলের নমনীয়তা বজায় থাকে। তাই নিপলের কালচেভাব দূর হয় এবং নিপলে গোলাপীভাব যুক্ত হয়।
 অলিভ ওয়েল: অলিভ ওয়েলে রয়েছে ভিটামিনসহ নানারকম খনিজ উপাদান। প্রতিদিন ঘুমানোর সময় নিপলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে ঘুমালে নিপল কোমল হয় এবং নিপলের নমনীয়তা বজায় থাকে।

 উপরে উল্লিখিত পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করার মাধ্যমে মাত্র আপনি পেয়ে যেতে পারেন সুন্দর, নরম ও গোলাপী নিপল। যা কিনা আপনার সৌন্দ্যর্যকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলবে।

বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক উপায়

বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য প্রতিটি চেষ্টাই খুবই মূল্যবান। কারন শিশুর কমপক্ষে এক বছরের খাদ্য হিসেবে মায়ের বুকের দুধ সর্বোৎকৃষ্ঠ। বুকের দুধ শিশুর সকল পুষ্টির চাহিদা তো পূরণ করেই, সাথে সাথে শিশুর শরীরে অ্যান্টিবডি (Antibody) তৈরি করে যা শিশুকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, অ্যালার্জি (Alergy) প্রতিরোধ করে এবং বেড়ে ওঠার সাথে সাথে অ্যাজমা ও ওবেসিটির ঢাল হিসেবে কাজ করে। বুকের দুধ খাওয়ানো মাকে তার গর্ভকালীন সময়ে বৃদ্ধি পাওয়া ওজন দ্রুত কমাতেও সহায়তা করে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল মায়েরা তাদের সন্তানদের বুকের দুধ খাওয়ান তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার (Breast Cancer ) ও ওভারিয়ান ক্যান্সার (Ovarian Cancer) হবার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়।
এতকিছুর পরেও অনেক মায়েরাই তাদের শিশুদেরকে বুকের দুধ খাওয়াতে পারেন না। কারন তাদের পর্যাপ্ত বুকের দুধ হয় না। পর্যাপ্ত বুকের দুধ না হওয়ার অন্যতম প্রধান কারনগুলো হল, অপর্যাপ্ত খাদ্য ও তরল গ্রহন, অধিক ধকল নেওয়া এবং বাচ্চাকে বেশি অনিয়মিতভাবে ভাবে অথবা খুব অল্প সময়ের জন্য বুকের দুধ খাওয়ানো।
 বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক কিছু টিপস্‌
(১) সুষম খাবার গ্রহন। প্রতিদিন ২,৫০০ ক্যালরি গ্রহন করতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
(২) প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা। মায়ের শরীর কখনোই পর্যাপ্ত দুধ উৎপাদন করতে পারে না যদি পানি পানের পরিমাণ কম হয়।
(৩) রাতে যতটুকু সম্ভব নিশ্চিন্তে ঘুমানো এবং দিনের বেলাতেও শিশু ঘুমানো অবস্থায় অল্পক্ষণের ঘুম দিয়ে নেয়া।
(৪) নিয়মিত কিছু হালকা ব্যায়াম করা।
 (৫) বাসার আত্মীয়-স্বজনদের সাথে কাজ ভাগ করে নেওয়া, যাতে একার উপর চাপ বেশি না পড়ে।
 (৬) ঘন ঘন বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ালে বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
 (৭) প্রতিদিন এক বাটি করে ওটমিল (Oatmeal) খাওয়া।